টেক্সট এডিটিং এবং ফরম্যাটিং

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে টেক্সট এডিটিং এবং ফরম্যাটিং এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য যা লেখাকে আরও সুন্দর, পড়ার যোগ্য এবং পেশাগতভাবে উপস্থাপনযোগ্য করতে সাহায্য করে। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টেক্সট এডিটিং এবং ফরম্যাটিং অপশন তুলে ধরা হলো:

টেক্সট এডিটিং

  1. কপি, কাট এবং পেস্ট: টেক্সটের অংশ কপি বা কাট করে অন্য জায়গায় পেস্ট করা যায়।
  2. আনডু এবং রিডু: আগের পরিবর্তন বাতিল বা পুনরায় করা যায়।
  3. ফাইন্ড এবং রিপ্লেস: একটি নির্দিষ্ট শব্দ বা বাক্যাংশ খুঁজে বের করে অন্য শব্দ বা বাক্যাংশ দিয়ে পরিবর্তন করা যায়।
  4. স্পেলিং এবং গ্রামার চেক: লেখা প্রুফ করার জন্য শব্দের বানান এবং ব্যাকরণ চেক করা যায়।

টেক্সট ফরম্যাটিং

  1. ফন্ট স্টাইল ও সাইজ পরিবর্তন: বিভিন্ন ফন্ট স্টাইল (যেমন: Arial, Times New Roman) ও সাইজ (আকার) ব্যবহার করে লেখা স্টাইলিশ করা যায়।
  2. বোল্ড, ইটালিক এবং আন্ডারলাইন: লেখার নির্দিষ্ট অংশকে হাইলাইট করতে বোল্ড (গাঢ়), ইটালিক (ঢালু) বা আন্ডারলাইন (রেখা টানা) ব্যবহার করা যায়।
  3. টেক্সট কালার এবং হাইলাইট: লেখার রঙ পরিবর্তন বা নির্দিষ্ট অংশকে হাইলাইট করা যায়।
  4. অ্যালাইনমেন্ট (সাজানো): লেখা বাঁ, ডান, কেন্দ্র বা সমান্তরালভাবে সাজানো যায়।
  5. লাইন এবং প্যারাগ্রাফ স্পেসিং: পৃষ্ঠার বিভিন্ন অংশের মধ্যে ফাঁকা জায়গা বা স্পেস নির্ধারণ করা যায়।
  6. বুলেট এবং নাম্বারিং: তালিকা তৈরি করতে বুলেট পয়েন্ট অথবা নাম্বারিং ব্যবহার করা যায়।
  7. ইনডেন্ট এবং মার্জিন সেট করা: পৃষ্ঠার বিভিন্ন দিক থেকে ইনডেন্ট এবং মার্জিন সেট করা যায়, যা লেখার বিন্যাসকে আরও পরিষ্কার করে তোলে।
  8. স্টাইল এবং থিম: বিভিন্ন ধরনের স্টাইল বা থিম ব্যবহার করে দ্রুত ডকুমেন্টকে প্রোফেশনাল লুক দেওয়া যায়।

এই বৈশিষ্ট্যগুলো ব্যবহার করে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে দ্রুত এবং সুন্দরভাবে লেখার কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব।



মাইক্রোসফট ওয়ার্ by MD. PALASH HUSSAIN
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url